রিকশা চালিয়ে সংসার চালাতেন সুরেশভাই খটিক, আর সেই সামান্য রোজগার থেকেই মেয়েকে


 রিকশা চালিয়ে সংসার চালাতেন সুরেশভাই খটিক, আর সেই সামান্য রোজগার থেকেই মেয়েকে করেছিলেন শিক্ষিত—মেয়ে পায়েল খটিক ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অসাধারণ। প্রতিটি ক্লাসেই প্রথম হতেন।


বাবা সুরেশভাইয়ের স্বপ্ন ছিল—এই মেয়েই একদিন তাঁদের পুরো পরিবারকে উন্নতির পথে নিয়ে যাবে। সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পায়, পায়েল এক নামী প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি পান। আর সেই কোম্পানির তরফেই পায়েলকে পাঠানো হচ্ছিলো লন্ডনে, উচ্চতর পড়াশোনার জন্য।


১২ই জুন, ২০২৫—এই দিনটা হতে পারত সুরেশভাইয়ের জীবনের সবচেয়ে গর্বের দিন।


কিন্তু তার আগেই সব বদলে গেলো।


ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা কেড়ে নিলো সুরেশভাইয়ের একমাত্র মেয়ে পায়েলকে। যে মেয়ের জন্য এত লড়াই, এত স্বপ্ন—সবকিছু মাটিতে মিশে গেলো কয়েক সেকেন্ডে। গর্বের সেই দিনটা এখন আজীবনের যন্ত্রণায় পরিণত।


জীবন কখন যে কীভাবে ছিনিয়ে নেয় আমাদের সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটা—তা কেউ জানে না।

পায়েল আর নেই… কিন্তু পায়েলরা থাকবে আমাদের গল্পে, আমাদের স্মৃতিতে।


#AhmedabadNews #AirIndiaCrash #FlightAccident #PayelKhatik #InMemory

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url